হাসির স্ট্যাটাস ২০২৪
স্মাইল স্ট্যাটাস ও ফানি স্ট্যাটাস হাসির ক্যাপশন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আশাকরি এই হাসির স্ট্যাটাসগুলো পড়ে অনেক মজা পাবেন। হাসি আমাদের শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আসুন হাসি স্ট্যাটাস পড়ুন এবং ফেসবুকে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
হাসির স্ট্যাটাস :
১। মেয়েঃ তুমি আমার জীবনের সূর্য হবে? :
ছেলেঃ অবশ্যয়!
মেয়েঃ তাহলে ৯৩ মিলিয়ন মাইল দূরে থাক।
* “তিল থেকে তাল,,,ধান থেকে চাল,,
আমি তোমায় ভালোবাসিবুঝো নাহ কেন বা বাংলা কষ্টের এসএমএস
২। প্রশ্নঃ একটি কম্পিউটার খাবারের জন্য কি খায়?
উত্তরঃ মাইক্রো চিপস।
স্বামীঃ ঢুকছে?
স্ত্রীঃ হুমমম
স্বাঃ কেমন লাগছে?
স্ত্রীঃ খুব ভালো
স্বাঃ দিবো?
স্ত্রীঃ দেও,
স্বাঃ ব্যাথা পাও?
স্ত্রীঃ হুমমম,,,উফফ, তাও মজা পাচ্ছি
স্বাঃ দুদিন পরে ঠিক হয়ে যাবে আমারো ভালো লাগছে দেখতেও সুন্দর আরাম ও আছে
স্ত্রীঃ হুমমমমমমম,,,,
স্বাঃ দোকান্দার ভাই? তাহলে এই জোতাটাই পেকেট করে দিন
৩। স্ত্রীঃ আজকে স্বপ্নে দেখলাম তুমি আমাকে একটি ডায়মন্ড রিং কিনে দিয়েছ।
স্বামীঃ আমিও স্বপ্নে দেখলাম বিলটা তোমার বাবা পে করেছিল।
৪। শিক্ষকঃ অংকটির সমাধান কর, ধর তোমার আব্বু সপ্তাহে ৫০০০ টাকা আয় করে এবং তার অর্ধেক তোমার আব্বুর কাছে কাছে কি থাকবে?
ছাত্রঃ “হার্ট এট্যাক”
“কিছু কিছু খবর দেখলে, গালি আমাকে বার বার জিজ্ঞেস করে “May I come in sir ?”
৫। স্ত্রীঃ আজকে একটা স্বপ্ন দেখলাম, তুমি একটি নেকলেস গিফট করেছ। এর মানে জান?
স্বামীঃ তুমি আজকে রাতে জানতে পারবে।
(স্বামী বাইরে গেল আর একটি বই কিনে আনল ” The Meaning of Dreams”)
৬। এখনকার বিচ্ছেদ প্রেমিক-প্রেমিকার হয় আর সাজা ভোগ করে প্রোফাইল পিকচার আর স্ট্যাটাস।
৭। আজকের সময়ের সবচেয়ে বড় ত্যাগ হচ্ছে নিজের মোবাইলের চার্জার খুলে আরেক জনের মোবাইল চার্জে দেয়া।
৮। যদি চাও মানুষ তোমাকে মনে রাখুক, তাহলে টাকা ধার করা শুরু কর।
৯। আজকের দিনে বাবা-মায়ের দুইটি দুশ্চিন্তা তাদের ছেলে মেয়েদের নিয়ে, প্রথমটি হচ্ছে তাদের ছেলে কি ডাউনলোড করছে আর অন্যটি তাদের মেয়ে কি আপলোড করছে।
১০। শিক্ষকঃ অক্সিজেনের আবিষ্কার হয়েছে ১৭৭৩ সালে।
ছাত্রঃ বাঁচলাম, অই সময়ের আগে জন্ম নিলে মরে যেতাম।
১১। (বল্টু গেল দোকানে আয়না কিনতে)
বল্টুঃ এই আয়নার গ্যারান্টি কি?
দোকানদারঃ এই আয়না ১০০ তলা বিল্ডিং এর ছাদ থেকে ফেলা হলে ৯৯ তলা পর্যন্ত এর কিছুই হবে না।
১২। (বল্টু এবং তার গার্লফ্রেন্ড রেস্টুরেন্টে খাওয়া শেষে)
বল্টুঃ আমি শেষ বারের মত বলতেছি, আমাকে বিয়ে করবা কিনা?
গার্লফ্রেন্ডঃ না।
বল্টুঃ আচ্ছা, ওয়েটার!!!!! খাবার এর বিলা আলাদা হবে।
১৩। (নন্টে এক রুটি নিজে খাইতেছিল আরেক রুটি মুরগীকে খাওয়াচ্ছিল)
ফন্টে জিজ্ঞেস করলঃ তুই কি করছিস?
নন্টেঃ মুরগীর সাথে রুটি খাইতেছি।
Hasir Status Bangla:
২১। শিক্ষকঃ আমরা মুরগী থেকে কি পাই?
ছাত্রঃ চিকেন ফ্রাই।
শিক্ষকঃ আর গরু থকে কি পাই?
ছাত্রঃ বাড়ীর কাজ।
২২। আমার এক বন্ধু বলল খাবারের মধ্যে একমাত্র পেয়াজ নাকি কাদায়। আমি তখন তার মুখে নারিকেল ছুড়ে মারলাম, এখন ও কাদতেছে!
২৩। প্রশ্নঃ গুগল ছেলে নাকি মেয়ে?
উত্তরঃ মেয়ে, কারণ গুগল বাক্য শেষ করার আগেই সাজেশন দিতে শুরু করে।
২৪। শিক্ষকঃ কোন বইটি তোমার জীবনে সব থকে বেশি সহযোগিতা করেছে।
ছাত্রঃ আমার বাবার চেক বই।
২৫। কখনও কার মন ভাঙবেন না, হাড় ভাঙ্গুন। কারণ হাড় ২০৬ আর মন ১ টি।
২৬। মা তার ছেলে কে বলতেছে, ঐদিকে দেখ একটা ছেলে কত নম্র এবং ভদ্র, কোন খারাপ ব্যবহার করে না। ছেলে তার মা’কে বলছে, মনে হয় ছেলেটার মা-বাবা ভাল।
২৭। ছেলেঃ আমি আমার আমিকে, তোমাকে উপহার দিতে চাই।
মেয়েঃ দুঃখিত, আমি সস্তা উপহার গ্রহণ করি না।
২৮। তুমি তখনই বুঝবা যে তুমি মোটা হচ্ছ, যখন তুমি তোমার বন্ধুদের সামনে বলবা “মোটা হয়ে যাচ্ছি” আর তারা তোমাকে সংশোধন করায় না।
২৯। তোমার দাঁতের মাঝ খানের ফাকা অংশ দেখে মনে হচ্ছে, তোমার জ্বিব জেলের ভিতরে আছে।
৩০। শিক্ষকঃ বলত, পৃথিবীতে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী কোনটি?
ছাত্রঃ স্যার, গরু হচ্ছে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী,
শিক্ষকঃ কিভাবে?
ছাত্রঃ কারণ, অতি চালাকের গলায় দড়ি।
৩১। শ্বাশুড়িঃ ২-২ টা চোখ আছে, চাল থকে পাথর আলাদা করতে পার না?
বউঃ ৩২ টা দাঁত আছে, দাঁত গুলা ব্যাবহার করলেই হয়।
৩২। নন্টেঃ বুঝলি ফন্টে, আজকে তর জন্য ২ টা সংবাদ আছে, একটা দুঃখের আরেকটা সুখের। কোনটা আগে শুনবি?
ফন্টেঃ দুঃখের টা বল।
নন্টেঃ দুঃখের সংবাদ হচ্ছে, আজকে তর কোন সু-সংবাদ নাই আর সুখের সংবাদ হচ্ছে আজকে তর কোন দুঃখের সংবাদ নাই।
৩২। সদ্য ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করা স্টুডেন্ট গেল ভাইভা দিতে এবং ভাইভা শেষে অফিসার তাকে জিজ্ঞেস করল,
অফিসারঃ মাসিক, কি রকম সেলারি তুমি এক্সপেক্ট করছ?
সদ্য ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করা স্টুডেন্টঃ ১২০০০০ টাকা। তবে ডিপেন্ড করে আপনি কি রকম প্যাকেজ অফার করছেন।
অফিসারঃ আসলে, প্যাকেজে থাকছে ৫ সপ্তাহের ছুটি, ১৪ টি পেইড হলিডে, ফুল মেডিক্যাল এবং ডেন্টাল সাপোর্ট। এবং সাথে থাকছে ৫০% সেলারির অবসর ফান্ড।
সদ্য ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করা স্টুডেন্টঃ আপনি কি আমার সাথে মজা করছেন?
অফিসারঃ শুরু কে করেছিল?
৩৩। ওয়েটারঃ আপনি সমুসা এর ভিতরের সব খেলেন কিন্তু বাইরের সব অংশ খেলেন না কেন?
বল্টুঃ কারণ ডক্টর বলেছেন, বাইরের খাবার না খেতে।
৩৪। বাবাঃ রেজাল্ট এর কি খবর?
ছেলেঃ একটা সু-সংবাদ আরেকটা দুঃসংবাদ।
বাবাঃ সু-সংবাদ বল।
ছেলেঃ আমি পরীক্ষায় পাস হইছি।
বাবাঃ আর দুঃসংবাদ বল।
ছেলেঃ সু-সংবাদ টা মিথ্যা।
৩৫। বল্টু ডায়েরী লিখছে,
আজকে আমার বোনের সন্তান হবে, কিন্তু বুঝতে পারছি না; মামা হব নাকি মামী।
৩৬। ছেলেঃ তুমি পৃথিবীর যে জায়গায়ই থাক, আমি তোমাকে- তোমার ঘ্রাণেই খুঁজে বের করে ফেলব।
মেয়েঃ আমি আগেই জানতাম, তুই যে কুকুর।
৩৬। শিক্ষকঃ বল্টু ট্রেন বানান করত।
বল্টুঃ ট্রে,,,ট্রে,,,ট্রে,,,
শিক্ষকঃ মানে কি? এতক্ষণ লাগতেছে কেন?
বল্টুঃ স্যার! ট্রেন অনেক বড়, এই কারনেই বেশি সময় নিচ্ছে।
৩৭। ডক্টরঃ আপনার স্বামীর অনেক ঘুম এবং বিশ্রামের প্রয়োজন। এই নিন ঘুমের ঔষধ।
স্ত্রীঃ কখন খাওয়াব?
ডক্টরঃ এগুলো আপনার জন্য।