সহবাস টিপ্‌স

বাচ্চা নষ্ট করলে কি ক্ষতি হয়

হ্যালো বন্ধুরা, আপনি ছেলে অথবা মেয়ে যাই হয়ে থাকুন না কেন আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নেবেন বাচ্চা নষ্ট করলে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে। আমাদের সমাজে এমন অনেক মেয়ে রয়েছেন যারা বিভিন্ন পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা নষ্ট করেন এবং লোক লজ্জার ভয়ে বাচ্চা নষ্ট করে মুক্তি পেতে চান। আবার অনেকে আছে বিভিন্ন পারিবারিক সমস্যার কারণে বাচ্চা নষ্ট করে থাকেন। তাই কোন নারী যদি বাচ্চা নষ্ট করে তাহলে তার পরবর্তীতে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে তা অবশ্যই আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নেবেন।

আমরা আপনাদেরকে এই সঠিক তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে জানিয়ে দেব একজন নারী যদি বাচ্চা নষ্ট করেন এবং ক্রমাগতভাবে দুই থেকে তিনটি বাচ্চা যদি নষ্ট করা হয় তাহলে তার শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্তের পরিমাণ কিরূপ হতে পারে। আপনি যদি এ বিষয়ে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোস্ট করবেন এবং শেষ পর্যন্ত পড়লেই অনেক তথ্য আহরণ করতে পারবেন।

স্বাভাবিকভাবে একজন নারী যখন মা হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট বয়সের হয়ে থাকে তখন তার গর্ভে হয়তো সন্তান চলে আসে। এখন অনেক পরিবার আছেন যাদের সন্তান আছে এবং এই সন্তানটি যদি নেয়া হয় তাহলে পরিবারের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে যাবে এবং পরিবার চালানো পরিবার প্রধানের কষ্টকর হয়ে যাবে। হয়তো এই বিষয়গুলো চিন্তা ভাবনা করে গর্ভের সন্তান নষ্ট করে দিতে চান। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের উন্নত প্রযুক্তি চালু হয়েছে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনারা খুব সহজেই বাচ্চা নষ্ট করে খালাস করতে চান। সেই ক্ষেত্রে আপনারা যখন উন্নত প্রযুক্তি অথবা যেকোনো ধরনের প্রযুক্তি কাজে লাগাবেন তখন এই বাচ্চা নষ্ট করার ফলে একজন নারীর শরীরে ক্ষতি হতে পারে কিনা তা এখান থেকে জেনে নিবেন।

গর্ভপাত ঘটানোর ব্যাপারে নিম্নরূপ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়:

১. শরঈ দু একটি কারণ ব্যতীত গর্ভের কোনো পর্যায়ে বাচ্চা ফেলা বৈধ নয়। ছেলের জন্মদিনে শুভেচ্ছা বার্তা

২. গর্ভ যদি প্রথম পর্যায়ে থাকে, যার বয়স চল্লিশ দিন, আর গর্ভপাত করার কারণ যদি হয় সন্তান লালন-পালন করার কষ্ট অথবা তাদের ভরণ-পোষণ করার দুশ্চিন্তা অথবা ভবিষ্যৎ গড়ার চিন্তা অথবা যে সন্তান আছে তাদেরকে যথেষ্ট জ্ঞান করা, তাহলে বৈধ নয়।

৩. জমাট বাঁধা রক্ত অথবা গোশতের টুকরা থাকা অবস্থায় গর্ভপাত ঘটানো বৈধ নয়,হ্যাঁ যদি নির্ভরযোগ্য ডাক্তারি টিম বলে যে, গর্ভ থাকলে মায়ের জীবনের আশঙ্কা আছে তাহলে বৈধ, তবে এটা অবশ্যই গর্ভধারী মাকে শঙ্কামুক্ত করার সকল প্রচেষ্টা প্রয়োগ শেষে হতে হবে।

৪. গর্ভ যদি তৃতীয় স্তর পার করে ও তার চার মাস পূর্ণহয়, তাহলে গর্ভপাত করা বৈধ নয়, তবে একদল বিশেষজ্ঞ নির্ভরযোগ্য ডাক্তার যদি বলে যে, পেটে বাচ্চা থাকলে মায়ের মৃত্যুর সমূহ আশঙ্কা রয়েছে তাহলে বৈধ।

৫. আর অবশ্যইএটা হতে হবে বাচ্চার জীবন রক্ষা করার সকল প্রচেষ্টা ব্যয় শেষে। এ সুযোগ প্রদান করা হয়েছে দু’টি ক্ষতি থেকে ছোট ক্ষতি দূর করা ও দু’টি কল্যাণ থেকে বড় কল্যাণ অর্জন করার স্বার্থে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *